ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম গতিশীল করা, শিক্ষার্থীদের জীবনমান উন্নয়ন, বিভিন্ন সংকট নিরসন, সহশিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম জোরদার এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং-এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানকে আরও সম্মানজনক পর্যায়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ সপ্তাহে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে। প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের সাপ্তাহিক হালনাগাদ তথ্য পরিবেশিত হলো:
১। (ক) চীনের ইউনান প্রদেশ ও ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাস নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন অ্যান্ড হেলথ প্রমোশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানের সহ আয়োজক ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন), প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা), কোষাধ্যক্ষ, প্রক্টর, ডিনবৃন্দ, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর, চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
(খ) এ উপলক্ষ্যে ইউনান প্রদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের ১৭টি বুথে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রদর্শনী’র আয়োজন করা হয়।
(গ) অনুষ্ঠানে চিকিৎসা গবেষণা ও প্রশিক্ষণকে এগিয়ে নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে চীনের ইউনান পিকিং ক্যান্সার হাসপাতাল এবং কুনমিং মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
(ঘ) এর আগে চীন ও বাংলাদেশের শিল্পীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
(ঙ) এছাড়া, অনুষ্ঠানে ‘চায়না-সাউথ এশিয়া ইউথ এক্সচেঞ্জ উইক’ কর্মসূচিরও উদ্বোধন করা হয়।
২। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চিকিৎসা, স্বাস্থ্য, জলবায়ু, পরিবেশ এবং বায়ু দূষণ সংক্রান্ত চলমান যৌথ সহযোগিতামূলক শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম আরও জোরদার ও নতুন কার্যক্রম গ্রহণ, বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি একাডেমিক বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সাংস্কৃতিক দল, শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং গবেষক বিনিময়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা ভাষা কেন্দ্র এবং চীনা বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে বাংলা ভাষা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যৌথ পৃষ্ঠপোষকতায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন), প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা), ইউনান প্রাদেশিক শিক্ষা বিভাগের উপ-মহাপরিচালক, ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইউনান প্রাদেশিক শিক্ষা বিভাগের উপ-পরিচালক, ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিনিময় ও সহযোগিতা অফিসের উপ-পরিচালক, কুনমিং মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি, ইউনান প্রাদেশিক শিক্ষা বিভাগের আন্তর্জাতিক বিনিময় কেন্দ্রের পরিচালক, কুনমিং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইউনান নরমাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্টি কমিটির উপ-সচিব, ইউনান মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট, ইউনান চাইনিজ মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, হংহে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্টি কমিটির উপ-সচিব, পু’র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইউনান ভোকেশনাল কলেজ অফ ট্রান্সপোর্টের পার্টি কমিটির উপ-সচিব, ইউনান ভোকেশনাল কলেজ অফ মেকানিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজির ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ইউনান ভোকেশনাল কলেজ অফ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সভায় উপস্থিত ছিলেন।
৩। (ক) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছরে চীনা শিক্ষার্থী বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত বছর চীন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছিলেন ৯ জন শিক্ষার্থী। এই বছর পড়তে এসেছেন ১৮ জন। ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিলো ৬ জন। এসব শিক্ষার্থী আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধীনে বাংলা বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
(খ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনের শিক্ষার্থীদের আবাসিক সমস্যা দূর করার জন্য স্যার পিজে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলে ১০টি কক্ষের সমন্বয়ে একটি ব্লক তৈরি করা হয়েছে। চীন থেকে পড়তে আসা শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান করছেন। এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীদের আবাসন সংকট নিরসনে চীন সরকারের অর্থায়নে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী নামে একটি আবাসিক হল নির্মাণের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
(গ) শিক্ষা-গবেষণা ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময়ের ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য চীনের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) রয়েছে। এসব সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) আওতায় এবং চীন সরকারের বৃত্তি নিয়ে এই বছর চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ জন শিক্ষার্থী। গত বছর এই সংখ্যা ছিলো ৭ জন।
(ঘ) আগামী আগস্ট মাসে চীনের শিক্ষার্থীরা দুই সেমিস্টারের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসার আগ্রহ দেখিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রফেশনাল মাস্টার্স কোর্সে পড়ারও আগ্রহ দেখিয়েছেন তারা। এ লক্ষ্যে চীনের আরো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করতে চায়। সেজন্য উভয়পক্ষের মধ্যে আলোচনাও হয়েছে। খুব শিগগিরই বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে। এর মাধ্যমে শিক্ষা-গবেষণা ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময়ের ক্ষেত্রটি আরও সম্প্রসারিত হবে।
(ঙ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা বিনিময়ের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের একটি শক্তিশালী দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। প্রায় ৫০০ শিক্ষার্থী এই ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে শুধু ভাষাগত দক্ষতাই অর্জন করছে না, বরং চীনের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গেও পরিচিত হচ্ছে।
৪। ‘উন্নয়নের স্বার্থে পরিচ্ছন্ন সবুজ ক্যাম্পাস’ শীর্ষক কর্মসূচির সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের সনদ প্রদান করা হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ইউনিডো, ঢাকাস্থ নরওয়ে দূতাবাস এবং প্রাণ আরএফএল গ্রুপের সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৩-পর্বের এই কর্মসূচির আয়োজন করে। উপাচার্যের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা), নরওয়ে দূতাবাসের সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের ডিজি, প্রাণ-আরএফএলের পরিচালক এবং ইউনিডো বাংলাদেশ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি। কর্মসূচির উদ্বোধনী ও ২য় পর্বে সভাপতিত্ব করেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা)। দ্বিতীয় পর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল ও বুয়েটের প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
৫। (ক) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউরোপের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নতুন প্রযুক্তি, পাঠ্যক্রম উন্নয়ন এবং জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণা সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে উপাচার্যের আলোচনা হয়। এসময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘উচ্চশিক্ষার জন্য সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ক্যাম্পিং কর্মসূচি’ গ্রহণের বিষয়েও আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে সম্ভাব্য সকল সহযোগিতা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন। শিক্ষার্থী এবং তরুণ শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জিন মনেট চেয়ার’ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।
(খ) উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাতের পর রাষ্ট্রদূত বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ পরিদর্শন করেন। এসময় অনুষদের ডিনের নেতৃত্বে শিক্ষকবৃন্দ তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। রাষ্ট্রদূত অনুষদের ডিনসহ শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এসময় তিনি বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতির ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং ইউরোপের দেশসমূহের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রম জোরদার করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। একই সঙ্গে তিনি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে শিল্প বিষয়ক উচ্চশিক্ষায় সহায়তা করার ইচ্ছা পোষণ করেন। পরে তিনি চারুকলা অনুষদের স্থায়ী গ্যালারি ও বিভাগসমূহ পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। শিক্ষার্থীদের শিল্পকর্ম দেখে রাষ্ট্রদূত খুবই অভিভূত হন। পরে চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূতকে শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে বাংলাদেশের লোক ঐতিহ্যবাহী দুটি মৃৎশিল্প গরুর গাড়ি ও টেপা পুতুল উপহার দেওয়া হয়।
৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ সহযোগিতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে চায় তুরস্কের সহযোগিতা ও সমন্বয় সংস্থা (Turkish Cooperation and Coordination Agency-TIKA)। এ উপলক্ষ্যে টিকার নতুন পরিচালক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও কোষাধ্যক্ষ-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে টিকার প্রতিনিধিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ বুদ্ধিজীবী ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা মেডিকেল সেন্টারের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও প্যাথলজি বিভাগের উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদানের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও অবকাঠামোগত উন্নয়নেও ভূমিকা রাখতে চান। শিগগিরই দুই পক্ষের মধ্যে এসব বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
৭। আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন ভাষার এলিমেন্টারি সার্টিফিকেট কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এবছর আরবি, চীনা, ইংরেজি, ফরাসি, জার্মান, জাপানি ও স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষার ভর্তি পরীক্ষায় ২ হাজার ৯শ’ ৬৫জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ (ডিইউআরএস)-এর নবীন সদস্যদের বরণ করার জন্য এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯। বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষ্যে ফার্মেসী অনুষদ মোকাররম হোসেন খন্দকার বিজ্ঞান ভবন প্রাঙ্গণে ‘ফার্মেসী বৈশাখ পার্বণ’ শীর্ষক এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
১০। রোকেয়া হলে ‘হল ইউনিট বাঁধন’-এর উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের জন্য টিটি টিকা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
১১। অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আনওয়ারুল আজীম চৌধুরী লেকচার গ্যালারিতে ‘Presentation skill development of the students’ শীর্ষক এক সেমিনার আয়োজন করে।
২৪/০৪/২০২৫
(মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম)
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়